TeaSoftの紹介
চা বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল ও জনপ্রিয় স্বাস্থ্যকর পানীয়। বাংলাদেশে চা চাষ শুরু হয় ব্রিটিশদের হাত ধরে ঊনিশ শতকের গোড়ার দিকে। বাংলাদেশের প্রথম চা বাগান প্রতিষ্ঠিত হয় চট্ টগ্রামে ১৮৪০ খ্রীস্টাব্দে। তারপর ১৮৫৭ খ্রীস্টাব্দে সিলেটের মালনীছড়ায় বাণিজ্যিকভাবে চা বাগান উন্মুক্ত করা হয়। বাংলাদেশের বর্তমানে ৩টি অঞ্চলে চায়ের ব্যাপ কচাষ হয়ে থাকে; যেমন- সুরমা ভ্যালীস্থ বৃহত্তর সিলেট এলাকা, হা লদা ভ্যালীস্থ চট্টগ্রাম এলাকা ও করোতোয়া ভ্যা লীস্থ উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পঞ্চগড় এলাকা। বর্তমানে বাংলাদেশে ১৬৭টি চা বাগান ও ৮ সহস্রাধ িক ক্ষুদ্রায়তন চা বাগানের মোট প্রায় ৬৬ হাজা র হেক্টর জমিতে প্রতি বছর ৯৬.৫০ মিলিয়ন কেজি চা উ ৎপাদন হচ্ছে। চা আবাদী ও উৎপাদনের এ ধারা ক্রমবর্ধমান। ২০২৫ সালের মধ্যে দেশের ১৪০ মিলিয়ন কেজি চা উৎ পাদনের লক্ষমাত্রা নিয়ে বাংলাদেশ চা বোর্ড নির লসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের বড় চা বাগানের পাশাপাশি সমতলে ক্ষুদ্রা য়তন চা বাগান দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালে উত্তরবঙ্গের পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, লাল মনিরহাট, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলায় ১১ হাজার ৪ শত একর জমি থেকে ৭ লক্ষ ৩৫ হাজার কেজি সবুজ চা পা তা ও ২২টি চলমান চা কারখানায় রেকর্ড পরিমান চা অ র্থাৎ ১৪ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন কেজি চা উৎপন্ন হয়েছ ে। দেশে ১৬৭টি চা বাগান ও উত্তরাঞ্চলের প্রায় ৮ স হস্রাধিক ক্ষুদ্রায়তন চা বাগান ও ২৫টি চা কারখা না চলমান রয়েছে যাদের প্রতিদিনের কাঁচা পাতা, ত ৈরি চা ও ডেসপাসের স্বচ্ছ/সুস্পষ্ট তথ্যের অভাবে র দরুন চায়ের প্রকৃত তথ্য পাওয়া যায়না। সাধারনত চা উৎপাদনের তথ্যগুলি মাসভিত্তিক চা ব াগান/কারখানাগুলি হতে সংগ্রহ করা হয় এবং সে মোত াবেক তথ্যগুলি সন্নিবেশিত করা হয়। সিলেট ও চট্টগ্রামের বেশিরভাগ চা বাগানের নিজস ্ব কারখানা রয়েছে। কিন্তু পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁ জেলার চা বাগান/ক্ষু দ্রায়তন চা বাগানগুলোতে নিজস্ব কারখানা নেই। এখানকার প্রায় সকল চা কারখানা'ই বটলিফ চা কারখ ানা এবং আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি। দৈনিক সবুজ কাঁচা চা পাতা মাড়াই করার ক্ষমতাও অনেক বেশি।重要な意味を持つ言葉সি লাইন/সেট রয়েছে। বিধায়、তাঁদের কাঁচা চা পাতা মাড়াই ক্ষমতার স াথে অনেক সময় বাৎসরিক উৎপাদনের সামঞ্জস্যতা পা ওয়া যায় না বা চা বোর্ড কর্তৃক চাহিত হালনাগাদ重要な要素は、次のとおりです。 ে এবং সঠিক সময় সঠিক তথ্যও উপস্থাপন করে না। ফলে বাৎসরিক、কাঁচা পাতা উৎপাদন、তৈরি চায়ের উৎ পাদন ও নিলামে চা বিক্রির হিসাবে মিল পাওয়া যায় না। চা আইন ২০১৬ অনুসারে দেশের সকল চা বাগানের উৎপা দিত চা নিলামে বিক্রয় নিশ্চিত করতে হবে। চায়ের উৎপাদন ও নিলামে বিক্রয়কৃত চায়ের উপর ভিত্তি করে সরকার ভ্যাট ও চা বোর্ড সেস মানি পেয় ে থাকে। অনেক সময় কিছু অসাধু চা কারখানা/চা ব্যবসায়ীর অকশনে চা না পাঠিয়ে স্থানীয়ভাবে বিক্রয় করা র অপতৎপরতা থাকে। অকশনে চা না প্রেরণ ও সঠিক তথ্য না পাওয়ার ফলে স রকার রাজস্ব এবং চা বোর্ড সেস মানি থেকে বঞ্চিত হ চ্ছে। এতে সরকার বছরে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে। চা বোর্ডও হারাচ্ছে উপকর। তাই উত্তরবঙ্গসহ দেশের সকল চা বাগানের উৎপাদিত সবুজ চা পাতা তথা তৈরি চায়ের হিসাব ও তা অকশনে প ্রেরণ নিশ্চিতকরণ ও সঠিক সময়ে সঠিক তথ্যাদি পেত ে বাংলাদেশ চা বোর্ড কর্তৃক ‘টি-সফট’ নামক একটি ওে়়ও重要な意味を持つ言葉ার/অ্যাপ তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।名前: কারখানায় পাইলটিং করা যেতে পারে। পরবর্তীতে দেশের সকল চা বাগানে প0করা যেত ে পারে। দেশের সকল চা বাগান/ক্ষুদ্রায়তন চা বাগানের প্ রতিদিনের উৎপাদিত কাঁচা পাতা ও কারখানায় উৎপাদ িত তৈরি চা, ডেসপাসের সকল তথ্যাদি সফটওয়ারে অন্ তর্ভুক্ত থাকবে। প্রস্তাবিত সফটওয়্যার সকল চা কারখানায় স্থাপন করা গেলে অকশনে চা প্রেরণ নিশ্চিত হবে ও বাংলাদেশ চা বোর্ড সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য পাবে। ফলে কারখানা কর্তৃক উপকর ফাঁকি দেওয়ার সম্ভাব না থাকবেনা ও চা বোর্ড সঠিক তথ্য পাবে ও উপকর আদ়ইয র মাধ্যমে আয় বাড়বে।名前: ত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে।
表示